শবে মেরাজ কত তারিখে ২০২৫ নিয়ত এবং ফজিলত

শবে মেরাজ কত তারিখে ২০২৫ নিয়ত এবং ফজিলত সম্পর্কে পড়তে গেলে ক্যালেন্ডার অনুযায়ী এবং মেরাজের ফজিলত। আলোচনা পাশাপাশি আপনারা জানতে পারবেন শবে মেরাজের নামাজ কিভাবে পড়তে হয় এ সকল বিষয় সম্পর্কে।

 আসলে আমাদেরকে জানাও উচিত মেয়েরা অর্থ হচ্ছে উর্ধ্বগমন লাইতুল মেরাজ বা মেরাজের রজনী আমাদের দেশে সকল মানুষে পালন করে থাকেন। এই রাতে মহানবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম অলৌকিকভাবে মহান আল্লাহ তায়ালার সাথে দ্বিধার করেন।

পেজ সূচিঃ শবে মেরাজ কত তারিখে ২০২৫ নিয়ত এবং ফজিলত সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা

শবে মেরাজ কত তারিখে ২০২৫ নিয়ত এবং ফজিলত

শবে মেরাজ কত তারিখে ২০২৫ এই বিষয়ে সম্পর্কে প্রত্যেক মুসলমানদেরই জানা উচিত। আমাদের জানাটা দরকার। কেননা আমরা মুসলিম হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের উন্মুক্ত। হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সাথে এই ঘটনাটি ঘটার পরে মহান আল্লাহ মহানবীকে যেই অশেষ দান করেছেন সেই সম্পর্কে আমাদের সকলের জানা উচিত।

কারণ বিভিন্ন হাদিসের মতে প্রমাণিত আছে যে আল্লাহ তায়ালা এই রাতে প্রথম আসমানি নেমে আসে। এবং তার ভান্ডারীর উদ্দেশ্য বলেন যে তোমাদের কি ধরনের সমস্যা আছে তোমরা কি চাও। কোন বিপদে এবং কোন সমস্যা থেকে মুক্তি  চাও। চাইলে আল্লাহু তায়ালা সাথে সাথে সকল সমস্যা এবং বিপদ থেকে মুক্তি করে দিতে পারে এবং আপনার মাফ পেতে চান তাহলে আমলটি করতে পারেন।

শবে মেরাজ কত তারিখে ২০২৫ নিয়ত এবং ফজিলত সম্পর্কে জানুন আপনি যদি বিভিন্ন ধরনের গুনাহ করেন খারাপ কাজে লিপ্ত থাকেন। এবং বুঝতে পারেন যে আপনি গুনহ পাপ কাদের সাথে যুক্ত আছেন। এবং কি ধরনের সমস্যা থেকে নিজেকে মুক্তি করতে চান। তাহলে আল্লাহর রাস্তায় ফিরে আসেন। তাহলে আপনি আল্লাহর কাছে তওবা করতে হবে ক্ষমা চেয়ে নিয়ে নিজেকে পরিবর্তন করতে পারেন তাহলে আল্লাহ অবশ্যই আপনাকে ক্ষমা করে দিবে।

শবে মেরাজের নামাজের নিয়ত

শবে মেরাজের নামাজের নিয়ত সম্পর্কে জেনে আপনি খুব সহজে শবে মেরাজের বিভিন্ন ইবাদত করতে পারবেন। প্রত্যেকটি ইবাদত করার জন্য নির্দিষ্ট উপায়ে নিয়ত করতে হয়। এটা অনেকেই জানে কারণ আল্লাহ তায়ালার নিয়ত দেখতে পান। কারণ তিনি সকল কিছুর দেখার ক্ষমতা রাখেন তাই প্রত্যেকটা জিনিস করার আগে মানুষ নিয়ত ব্যবহার করে থাকে।

তাহলে চলুন শবে বরাতের নিয়তি জেনে নিই, নাইওয়াইতু আন উসাল্লিয়া  লিল্লাহি তাওয়ালা রাকাতাই সালাতে লাইতুল মিরাজে মোতাওয়াজ্জিহান ইলা জিহাতিল কা বাতিশ শারীফাতি আল্লাহু আকবার। আপনারা নিয়তের জন্য এই নিয়মটি ব্যবহার করবেন অনেক হাদিস শরীফে বিভিন্ন মৌলভী মাওলানা দের ওয়াজ মাহফিল থেকেও সোনা যায়।

শবে মেরাজের নামাজের নিয়ত বাংলায় নিয়ত করতে হলে আপনাকে যেভাবে পড়তে হবে সেটি হচ্ছে আমি প্রথমে কেবলামুখী হয়ে মিরাজের দু রাকাত নফল নামাজ আল্লাহ এবং আল্লাহর রাসূলের খুশির জন্য আদায় করিতেছি আল্লাহু আকবর

শবে মেরাজের নামাজের নিয়ম

শবে মেরাজের নামাজের নিয়ম শবে মেরাজের নামাজের নিয়ম জানা অবশ্যই আমাদের প্রয়োজন কারণ নিয়ম না জানা থাকলে আপনি কিভাবে নামাজ পড়বেন। এবং সেই ইবাদতটি কিভাবে করতে হয় তা আপনি পারবেন না। ইবাদত সম্পর্কে জানতে হবে। তা না হয় হয় তাহলে ইবাদত করে অনেক সময় লাভ পাওয়া যায় না তাই গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে ইবাদত করার আগে ইবাদত সম্পর্কে জানা।

শবে বরাতের নামাজের নিয়ত পড়ার পর আপনাকে যে কাজটি করতে হবে সেটি হচ্ছে এশার নামাজ শেষ করে নিতে হবে। এর বেতরের নামাজ বাকি রাখতে হবে। কারণ নামাজের পরে মেরাজের নামাজ পড়া গেলে শেষে আদায় করতে হবে এর জন্য আপনাকে প্রথমে দুই রাকাতের নিয়ম বেঁধে নিতে হবে। আপনি যত পারেন তত রাকাত নামাজ পড়তে পারেন কেননা অনেক ফজিলত পাওয়া যায়।

এই রাতে আল্লাহ তায়ালার কাছে মোনাজাত কবুল হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি থাকে কারণ এর আরেকটি একটি পবিত্র রাত। এই রাতে মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহ তাআলার কাছ থেকে বিশেষ নিয়ামত নিয়ে এসেছেন। তার উম্মতের নাজাতের জন্য কাজে আসবে এই দিনে ইবাদত করে আপনি জীবনের গুনাহ গুলোকে মাফ করে নতুন সুন্দর জীবন শুরু করতে পারেন।

মেরাজের সম্পর্কে সচারচর জিজ্ঞাসা প্রশ্ন এবং উত্তর

প্রশ্ন: শবে মেরাজের নামাজ কিভাবে পড়বো

উত্তর: শবে মেরাজের নামাজ পড়ার জন্য আপনাকে প্রথমে জানতে হবে কবে শবে বরাতের রাতের নামাজ পড়তে হয় এবং উল্লেখিত যে নিয়তটি দেওয়া আছে। সেই নিয়ম টি মেনে পড়তে হবে প্রত্যেক মুসলমানরা এই মহিমানের আটটি আল্লাহর সন্তুষ্ট অর্জনের জন্য বিভিন্ন ইবাদত বন্দেগী করে থাকেন। কেউবা দুই রাকাত করে নফল নামাজ পড়ে থাকেন। কেউ কোরআন শরীফ পাঠ করেন কেউ জিকির  করেন। কেউ দোয়া দরুদ পড়ে আপনি যদি মনে করেন সারারাত নফল নামাজ পড়বেন সেটাও হবে।

প্রশ্ন: শবে মেরাজের রোজা রাখা যাবে কি

উত্তর: শবে মেরাজের রোজা নিয়ে অনেক মতামত রয়েছে কেউ বলে বিদআত কেউ বাবারে ইবাদত বন্দেগী করে আপনি যদি ইবাদত বন্ধ করতে চান তাহলে শবে ভারতের দিন হওয়ার আগে রোজার সেই করতে পারেন এবং শবে বরাতের সুন্দর ইফতারি করতে পারবেন অনেক ফজিলত রয়েছে

প্রশ্ন: শবে মেরাজের রাতে কি পড়তে হয়

উত্তর: শবে মেরাজের বিষয় নিয়ে অনেক মতামত রয়েছে এখানে অনেকে অনেক মতামত প্রকাশ করেন। কেউ এই পথ বিশ্বাস করে আবার কেউ এই পথকে বেতাত বলে দাবি করেন। আপনি যদি এই রাতে ইবাদত করতে চান তাহলে নফল নামাজ আদায় করতে পারেন জিকির করতে পারেন কুরআন শরীফ পড়তে পারেন।

প্রশ্ন: সবে মেরাজ সম্পর্কে কুরআন কি বলে

উত্তর: কুরআনের শেষ মেরাজের সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা আছে যে আল্লাহর নবী আল্লাহর সাথে দিদার করার জন্য মিরাজ করেছেন এখানে আল্লাহু তার সাথে দিদার করে তার উন্নতির জন্য বিভিন্ন ধরনের ইবাদত বন্দিগীর উপায় নিয়ে এসেছে।

শবে মেরাজের রোজা কয়টি

শবে মেরাজের রোজা কয়টি আপনি কি জানেন সে অনুযায়ী রোজা রাখতে পারবেন এবং এর বিশেষ পরিবেশ গুলো পেয়ে যাবেন। কেননা এই দিনে ইবাদত হিসেবে অনেক দুই দিন রোজা রাখা যায় অনেকে তিন দিন রোজা রাখে আবার কেউ একদিন রোজা রাখতে পারেন। এছাড়া এই রোজা বিষয় নিয়ে বিভিন্ন ধরনের আলিম সমাজের মধ্যে অনেক মতামত রয়েছে কিছু মানুষ এই বিষয়টি মনে করে বিশ্বাস করে এবং আমল করে।

তাই আপনি যেটা বিশ্বাস করেন সেটাই পালন করবেন কারণ বিশ্বাসই হচ্ছে মুক্তির পথ আল্লাহ তায়ালা বিশ্বাস মানুষদের পছন্দ করেন। এবং ধৈর্যশীলদের সাথে থাকেন বলে পুরান ঘোষণা রয়েছে সবে মেরাজ কত তারিখে ২০২৪ এটা দেওয়া আছে ২৮ ফেব্রুয়ারি এবং এই দিনটি হচ্ছে আরবি মাসের রজতের ২৭ তারিখে অনুষ্ঠিত হয়। এই দিনটি কেউ মানে কেউ মানে না। এই বিষয়টি নিয়ে অনেকের ভিতরে মতামতের সৃষ্টি হয় এবং বিভিন্ন বিতক রয়েছে।

মানুষ বিশ্বাস করে যে এর আদেশ একটি গুরুত্বপূর্ণ এবং ফজিলতপূর্ণ রাত এ রাতে ইবাদত বন্দি করলে খুব তাড়াতাড়ি সেই ইবাদত বন্দেগী কবুল হয়। আল্লাহ তা'আলা দরবারে মনোভাব করে অনেক মানুষ এই বিষয় নিয়ে রোজা নামাজ এবং নফল ইবাদত করে থাকেন।

শবে মেরাজে মোনাজাত কি ধরনের

শবে মেরাজ কত কত তারিখে ২০২৫ সালের ক্যালেন্ডার অনুযায়ী রজব মাসের ২৭ তারিখে এই দিনটি পালন করা হয়। বিভিন্ন বিশ্বাসী মানুষের রয়েছে তারা তাদের বিশ্বাসের জায়গা থেকে বিভিন্ন ধরনের নফল ইবাদত এবং প্রার্থনা করে থাকেন। তারা মনে করেন এই দিনটি এবং এই রাত্রি অনেক ফজিলতপূর্ণ রাত। এবাদত বন্দেগী করলে অনেক বেশি পরিমাণ সওয়াব পাওয়া যায়।

এছাড়াও একটি দোয়া পড়তে পারেন। আল্লাহুমা বারিকলানা ফি রাজাবা, ওয়া বাল্লিগণা রামাদান। এই গুনাটির অর্থ হচ্ছে আল্লাহ আপনি রজব ও সাবান মাসকে আমাদের জন্য বরকত ময় করুন এবং সামনে রমজান মাস পর্যন্ত পৌঁছে দিন।

যারা নামাজ পড়েন কুরআন তেলাওয়াত করেন জিকির করেন। তাদের জন্য আল্লাহ তাআলা অবশ্যই পুরনো না কোন কোন নিদ দেবে কারণ ইবাদত মন থেকে করলে তার ফল পাওয়া যায় আল্লাহ তা'আলা প্রত্যেকটি মানুষের নিয়তকে দেখতে পান এবং বুঝতে পারেন তাই আল্লাহর খুশির জন্য যে উসিলাতে মানুষ ইবাদত বন্দি কি করুক না কেন তারা উপহার দিবে।

এই রাতের মোনাজাত এমন হওয়া উচিত আপনার জীবনের সবগুলো খারাপ স্বভাবকে মুক্তি করে আপনি নিজে একজন ভালো মানুষকে সমাজে প্রতিষ্ঠিত করতে পারেন। এবং প্রকৃত মুমিন হবার জন্য আল্লাহর কাছে আশ্রয় চাইবেন। এই দিনে মহানবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর সাথে দেখা করেছেন। মহানবী উসিলা দিয়ে আল্লাহ তায়ালার কাছে কিছু চাইলে আল্লাহ তায়ালা কিভাবে আপনাকে ফিরিয়ে দিবেন।

শবে মেরাজের নামাজ কোন সুরা দিয়ে পড়তে হয়

শবে মেরাজের নামাজ কোন সুরা দিয়ে পড়তে হয় না জানা থাকলে আপনি কিভাবে পড়বেন এর জন্য আপনাকে জানতে হবে এই রাতে অনেক ফজিলতপূর্ণ একটি রাতের ইবাদত খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এবং আল্লাহর তায়ালা আসমানে প্রথম আসমানে নেমে আসে। বান্দরদেরকে সেই দিন সকল দোয়া কবুল করে তাদের ক্ষমা করে দেয়।

এই রাতে নামাজ পড়ার জন্য আপনাকে প্রথমে নিয়ত করে নিতে হবে নিয়োগ যদি না জানা থাকে। তাহলে উপরের নিয়ত সম্পর্কে বলা হয়েছে। জেনে নিবেন কিছু কিছু বইগুলোতে যেভাবে এই বিশেষ নামাজ পড়ার কথা বলা হয়েছে। চলুন সেই বিশেষ নামাজ পড়ার বিষয়গুলো জানিয়ে এবং সে অনুযায়ী আমল করার চেষ্টা করি সকলে।

প্রথম রাতের সূরা ফাতিহা পড়ার পর ১০০ বার আয়তুল কুরসি পড়তে হবে দ্বিতীয় রাকাতে সূরা ফাতিহা পড়ার পর আবার ১০০ বার সূরা ইখলাস পড়তে হবে এই নিয়মটি অবলম্বন করে যে নামাজ পড়বে সেই ব্যক্তি জান্নাতের স্থান নির্ধারিত না হওয়া পর্যন্ত মৃত্যুবরণ করবেন না এমন ধরনের অনেক হাদিস বর্ণিত রয়েছে তাই আপনি যদি জান্নাতে থাকতে চান তাহলে আমলটি করতে পারেন।

নবীজির মেরাজের ঘটনার সংক্ষিপ্ত

নবীজির ঘটনার সংক্ষিপ্তভাবে জেনে নেওয়া চলুন এ বিষয়ে অনেক ধরনের হাদিস দলিল এবং বিভিন্ন মতামত রয়েছে। যে মতামত গুলো সম্পর্কে আমরা অনেকেই কিন্তু জানি আবার অনেকেই কিন্তু জানিনা মিরাজ শব্দের অর্থ উদ্বেগগমন মহানবীর সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মসজিদুল হারাম থেকে আস্কা হয়ে আকাশে গমন করেন। জিব্রাইল ফেরেস্তা মিকাইল ফেরেশতা এবং বোরাকের মাধ্যমে মিরাজের সফরে যাত্রা করেন।

সিদরাতুল মুনতাহা পর্যন্ত আল্লাহ রাসুলের সাথে যাত্রা করেন সেখান থেকে আল্লাহর রাসূলকে বিদায় দিয়ে তারা ফিরে আসেন। এবং মহানবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি সাল্লাম সেখান থেকে আল্লাহর রাজ্য প্রবেশ করে আল্লাহর সাথে দেখা করেন। এবং ইসলামের বিশেষ আল্লাহর কাছ থেকে নিয়ে আসেন যা ইসলামের মূল্য হিসেবে বিবেচনা করেন।

নবীজির মেরাজের ঘটনা সংক্ষিপ্ত মিরাজের পর থেকে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ একটা রোজা হজ্জে যা সহ বিভিন্ন কাজ আল্লাহুতালার পক্ষ থেকে তার মহানবীর উম্মতের মুক্তির জন্য উপকার হিসেবে নিয়ে আসা হয়। এবং বেড়াতে যাওয়ার পরে মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর সাথে সশরীর দেখা করেন এবং জান্নাত ও জাহান্নাম সহ বিভিন্ন আল্লাহর নির্দেশ দেখে আসেন।

শবে মেরাজের গুরুত্ব ও ফজিলত

শবে মেরাজের গুরুত্ব ও ফজিলত সম্পর্কে বেত জেনে রাখা ভালো এবং এর গুরুত্ব সহকারে এই ইবাদত করার মাধ্যমে এর ফজিলত গুলো পেতে পারেন। এত আপনি বিভিন্ন ধরনের নফল ইবাদত করার কোরআন তেলাওয়াত করতে পারেন আল্লাহর জিকির করতে পারেন। দুরুদ শরীফ বেশি বেশি পাঠ করতে পারেন এর মাধ্যমে আপনার জীবনের সমস্ত গুনাহ হওয়া মাফ করে দিতে পারেন মহান আল্লাহু তা আলা।

বিভিন্ন হাদিসের মতে প্রমাণিত আছে আল্লাহ তা'আলা এই রাতে প্রথম আসমানীতে নেমে আসেন এবং তার ভান্ডারীর উদ্দেশ্য বলেন যে তোমাদের কি ধরনের সমস্যা আছে কি চাও আপনি যদি বিভিন্ন ধরনের গুনাহ হয় সাথে যুক্ত থাকেন এবং বুঝতে পারেন। তাহলে আপনি গুনাহ থেকে মুক্তি পাবেন তার জন্য আপনাকে আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাইতে হবে আল্লাহর কাছে কান্নাকাটি করে আপনি ক্ষমা চেয়ে নিলে আল্লাহ তায়ালা অতি তাড়াতাড়ি আপনাকে ক্ষমা করে দিবেন।

শবে মেরাজ কত তারিখে ২০২৫ নিয়ত এবং ফজিলত নিয়ে আমার শেষ মন্তব্য

শবে মেরাজ কত তারিখে ২০২৫ নিয়ত এবং ফজিলত সম্পর্কে বিস্তারিত জানিয়ে এর ফজিলত গুলো আপনি গ্রহণ করতে পারবেন। বিভিন্ন হাদিসের মধ্যে রয়েছে আমলের কথা কেউ নফল ইবাদত করে কেউ আবার সারারাত পূরণ করে জিকির করে। আমল করে যে ব্যক্তি আল্লাহ তায়ালার কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করে তাকে আল্লাহতালা ক্ষমা করে দেন।

এছাড়া এ পোষ্টের ভিতরে সবে মেরাজের গুরুত্ব এবং শবে মেরাজ পালন করবেন এবং সবকিছুই নিয়ে আলোচনা করা হলো। আপনি কিভাবে নিয়ম মানবেন সকল বিষয়ে বিস্তারিত বলার হয়েছে। এ বিষয়গুলো জানার মাধ্যমে আপনি খুব সহজে আমল করতে পারেন। এবং আপনার জীবনে ভুল হওয়ার খাতাগুলোকে মাফ করে নিতে পারবেন। ইনশাল্লাহ।




এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url